Wellcome to National Portal
Main Comtent Skiped

সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারের তথ্য বাতায়নে স্বাগতম।কারাগারে আটক বন্দির অসুস্থতার কথা বলে বিকাশ, রকেট, নগদ বা যে কোন ব্যাংকে অর্থ গ্রহণ করা হয় না।সরকারী নিয়ম অনুযায়ী চিকিৎসা প্রদান করা হয়। কেউ এ ধরনের কারাগারের পরিচয় দিয়ে অর্থ চাইলে আইন শৃংঙ্খলা বাহিনীকে বা অত্র দপ্তরে যোগাযোগ করার জন্য বলা যাচ্ছে।

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এ এস এম আনিসুল হক, মাননীয় কারা মহাপরিদর্শক মহোদয় সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগার পরিদর্শন করেন।


শিরোনাম
বন্দীদের সাক্ষাত
বিস্তারিত

       বন্দীদের সাথে দেখা-সাক্ষাত সংক্রান্তঃ

(ক) আত্মীয়-স্বজনরা হাজতী বন্দীর সাথে ১৫ দিন অন্তর অন্তর একবার করে দেখা করতে পারে ;

(খ) আত্মীয়-স্বজনরা কয়েদী বন্দীর সাথে মাসে একবার দেখা করতে পারে ;

(গ) ডিটেন্যু ও নিরাপদ হেফাজতী বন্দীদের সাথে দেখা করতে হলে সংশ্লিষ্ট জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও আদালতের অনুমতি প্রয়োজন ;

(ঘ) দেখা-সাক্ষাৎ সর্বোচ্চ  ১০ (দশ) মিনিটের মধ্যে শেষ করতে হবে এবং সর্বোচ্চ ০১ (এক) জন এক সাথে একজন বন্দীর সাথে দেখা করতে পারবে ;

(ঙ) বন্দীদের সাথে দেখা করার জন্য কোন প্রকার টাকা পয়সা লেন-দেন নিষিদ্ধ। যদি কেউ টাকা দাবী করে তাহলে জেল সুপার/জেলারকে অবহিত করবেন ;

(চ) মোবাইল, মদ, গাঁজা, হেরোইন, ফেনসিডিল, নেশাজাতীয় ট্যাবলেট, আগ্নেয়াস্ত্র, বিস্ফোরক দ্রব্য, ধারালো অস্ত্র, টাকা-পয়সা, রান্না করা খাবার ইত্যাদি নিয়ে সাক্ষাত-কক্ষে প্রবেশ করা যাবে না ;

(ছ) বন্দীদের সাথে সাক্ষাৎ-প্রার্থীদের দেখা-সাক্ষাৎ প্রক্রিয়া দুর্নীতিমুক্ত করা হয়েছে ;

জ) বন্দীদের সাথে তার কৌসুলীর দেখা-সাক্ষাতের সুযোগ প্রদান করা হয় ;

(ঝ) বন্দীদের সাথে সাক্ষাৎ করার জন্য জেল সুপার বরাবরে আবেদন করতে হবে। যারা আবেদনপত্র লিখতে সক্ষম নন তাদের সহায়তা করার জন্য রিজার্ভ গার্ডে কর্তব্যরত কর্মচারীর স্লিপের মাধ্যমে দেখা করার সুযোগ পাবেন ;

(ঞ) নির্দিষ্ট সময়ের পূর্বে বা পরে দূর-দূরান্ত থেকে আগত সাক্ষাৎ-প্রার্থীদের সাথে বন্দীদের সাক্ষাতের জন্য সাধারণতঃ মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে অনুমতি প্রদান করা হয় ;

(ট) কারাগারে আটক বন্দী অথবা কারো সম্বন্ধে কোন তথ্য জানতে চাইলে কারাগারের প্রধান ফটকের সামনে অবস্থিত রিজার্ভ গার্ডে কর্তব্যরত প্রধান কারারক্ষীর সাথে যোগাযোগ করা যেতে পারে ;

(ঠ) সাক্ষাৎ-প্রার্থীদের সহজে এবং ন্যায্যমূল্যে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যসামগ্রী সরবরাহের লক্ষ্যে প্রত্যেক কারাগারে ১টি করে ক্যান্টিন/দোকান চালু করা হয়েছে ; যাতে আগত সাক্ষাৎ-প্রার্থীরা নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি ন্যায্যমূল্যে ক্রয় করে বন্দীদের সরবরাহ করতে পারেন। এতে একদিকে যেমন কারাগারে অবৈধ দ্রব্যাদি প্রবেশ করতে পারে না, অন্যদিকে সাক্ষাৎ-প্রার্থীরা সহজলভ্য ও সতেজ জিনিস ক্রয় করতে পারেন। এখানে আরো উল্লেখ্য যে, আত্মীয়-স্বজন কর্তৃক দূর-দূরান্ত থেকে বন্দীদের আনীত খাবার বাসী হয়ে যায় যা খেলে বন্দীরা অসুস্থ হয়ে যেতে পারে ;

(ড) সাক্ষাৎ-প্রার্থী কর্তৃক বন্দীদের জন্য দেয় মালামাল যথাযথভাবে ও যত্ন সহকারে বন্দীর নিকট পৌঁছানো নিশ্চিত করা হয়;



ডাউনলোড