Wellcome to National Portal
Main Comtent Skiped

সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারের তথ্য বাতায়নে স্বাগতম।কারাগারে আটক বন্দির অসুস্থতার কথা বলে বিকাশ, রকেট, নগদ বা যে কোন ব্যাংকে অর্থ গ্রহণ করা হয় না।সরকারী নিয়ম অনুযায়ী চিকিৎসা প্রদান করা হয়। কেউ এ ধরনের কারাগারের পরিচয় দিয়ে অর্থ চাইলে আইন শৃংঙ্খলা বাহিনীকে বা অত্র দপ্তরে যোগাযোগ করার জন্য বলা যাচ্ছে।

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এ এস এম আনিসুল হক, মাননীয় কারা মহাপরিদর্শক মহোদয় সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগার পরিদর্শন করেন।


ইতিহাস

সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারের ইতিকথা:

সুরমা নদীর তীরে অবস্থিত সিলেট একসময় আসামের অন্যতম জনপদ হিসেবে পরিগণিত হতো। কথিত আছে, সিলেট কারাগারটি একসময় আসামের কেন্দ্রীয় কারাগারসমূহের একটি অন্যতম কেন্দ্রীয় কারাগার হিসেবে পরিচিত ছিল। ১৭৮৯ খ্রিঃ আসামের কালেক্টর জন উইলিশ সিলেট কারাগার প্রতিষ্ঠা করেন। পরবর্তীতে বাংলাদেশ সরকার ০৩ মার্চ, ১৯৯৭ সালে কারাগারটি কেন্দ্রীয় কারাগারে উন্নীত করেন। 

কারাগার স্থাপনঃ

(ক) স্থাপিত ----------------------------- ১৭৮৯ সাল

(খ) কেন্দ্রীয় কারাগারে উন্নীত ----------- ১৯৯৭ সাল।


স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, সুরক্ষা সেবা বিভাগ, কারা-১ শাখা এর স্মারক নং-৫৮.০০.০০০০.০৮৪.১৮.০১৪.২০১৮-৪২৯, তারিখ: ০৯/০৯/২০১৮ এর নির্দেশনা মোতাবেক সিলেট শহরের বন্দর বাজারে অবস্থিত পুরাতন কারাগারকে ‘সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগার, বন্দর বাজার’ হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। বর্তমানে উক্ত কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত বন্দিরা আটক আছেন। উক্ত বন্দিদের নিরাপত্তা ও কারাগারের রক্ষণাবেক্ষণের জন্য কারা কর্মচারীগণ নিয়োজিত আছেন। 


সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগার, বাদাঘাট (নতুন কারাগার):

২২৯ বছরের পুরাতন কারাগারে বন্দির সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় ২০০০ জন ধারণক্ষমতা সম্পন্ন এবং ভবিষ্যতে আরো ২০০০ বন্দির ধারণক্ষমতা বৃদ্ধির সুযোগ রেখে সিলেট শহরের জালালাবাদ থানার অন্তর্গত বাদাঘাট নামক স্থানে নবনির্মিত সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারটি ১ নভেম্বর, ২০১৮ তারিখে শুভ উদ্বোধনের মাধ্যমে বন্দিদের অবস্থানের ক্ষেত্রে নবযুগের সূচনা হয়।

কারাগার স্থাপনঃ 

(ক) স্থাপিত ------------ ২০১৮ সাল।

(খ) বন্দি স্থানান্তর ------ ১১ জানুয়ারি, ২০১৯ সাল।